সম্পূর্ণ ফলে প্রচুর ফাইবার বা আঁশ থাকে, যা কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে। অন্যদিকে ফলের রসে বেশির ভাগ ফাইবার চলে যায়। এ ছাড়া ফলের রস বা জুস বিভিন্ন উপায়ে গ্রহণ করা হয়। এটি তৈরির সময় কোন কোন উপাদান, যেমন লবণ, চিনি, মসলা ইত্যাদি যোগ করছেন ও কতটুকু গ্রহণ করছেন, সেটির ওপর নির্ভর করে স্বাস্থ্যগত উপকারিতা-অপকারিতা।
তবে ফলের রস খাওয়ার আগে কিছু সতর্কতা অবলম্বন করতে হবে—
• ফলের অতিরিক্ত রস খেলে ওজন বাড়তে পারে।
• ঘন ঘন চিনিযুক্ত ফলের রস খেলে দাঁতের গহ্বর, দাঁতের এনামেল ও ক্ষয়ের ঝুঁকি বাড়তে পারে।
• অতিরিক্ত ফলের রস খেলে ফলে থাকা প্রাকৃতিক শর্করা ও অ্যাসিড মুখের মধ্যে ক্ষতিকারক ব্যাকটেরিয়া বৃদ্ধি করতে পারে।
• বাইরে তৈরি ও বাজারের প্যাকেটজাত জুসের পরিবর্তে ঘরে তৈরি জুস স্বাস্থ্যসম্মত। কারণ, প্যাকেটজাত জুসে কৃত্রিম চিনি, রং, ফ্লেভার, প্রিজারভেটিভ মেশানো থাকে। এগুলো স্বাস্থ্যের জন্য ভালো নয়।
• ফলের রস খাওয়ার পরিমাণ হলো সাধারণত ৪ থেকে ৬ আউন্স বা ১২০ থেকে ১৮০ মিলি।